ঘরে বসে আয় করার দারুন এক ডিজিটাল পেশার নাম ইনফ্লুয়েন্সার। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ডিজিটাল নির্মাতা বলা যায়। নিজের বাসায় থেকেই কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন ইনফ্লুয়েন্সাররা। তাই আয়ের জন্য কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন নেই।
টিকটকের প্রতিদ্বন্দ্বী প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবে শর্ট ভিডিও পোস্ট করার মাধ্যমে আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। গত বৃহস্পতিবার এক ঘোষণায় ইউটিউব বলেছে, শর্টস প্রতিদিন গড়ে ৭ হাজার কোটিবার ভিউ হয় ও প্ল্যাটফর্মটির ২৫ শতাংশ চ্যানেল শর্টস তৈরি করে আয় করে।
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের বিজ্ঞাপনী আয়ের ভাগ দেওয়ার উদ্যোগ গত জুলাই মাসে চালু করে এক্স (টুইটার)। ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি মোট ২ কোটি ডলার কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের পরিশোধ করেছে। কম ফলোয়ার সংখ্যা নিয়েও কনটেন্ট ক্রিয়েটররা এই ‘বিজ্ঞাপনী আয়ের ভাগের প্রোগ্রামে’ যুক্ত হয়ে আয় করতে পারবেন।
অ্যাপে গ্রাহক হয়ে বিদেশি সিনেমার টিকিট কিনে রাখলেই লভ্যাংশ। যত টিকিট তত লাভ। টাকায় নয়, বিনিয়োগ-লাভের সব হিসাব মার্কিন ডলারে। অ্যাপে জমা রাখা ডলার লাভ-আসলে এক মাসেই বেড়ে দ্বিগুণ থেকে ৩৬০ গুণ পর্যন্ত হচ্ছিল। এভাবে অ্যাপে কেউ লাখ, কেউবা হাজার হাজার ডলারের